যশোর জেলার মনিরামপুর থানার ভিতরে জনবহুল এবং
জনসমর্থন পূর্ণ একটি অঞ্চল "রাজগঞ্জ" এখানে
স্কুল,কলেজ,মাদ্রাসা,বিশ্ববিদ্যালয় সহ সবই আছে। রাজগঞ্জ
একটি স্থাবিত থানা, ভবিস্বতে থানা হওয়ার আসংখ্যাও
আছে।
রাজগঞ্জ মাধ্যমিক স্কুল স্থাবিত ১৯৪৬ সালে। এখানে
বর্তমানে প্রচুর পরিমান রাজনৈতিক এবং দুর্নিতিতে
ভরপুর। এই স্কুল থেকে প্রতি বছর ১০০ বেশি ছাত্র-ছাত্রী
এসএসসি পাশ করে বিভিন্ন সরকারি কলেজে পড়াশুনার
সুজোগ পাই। এখনে অনেক মেধাবী ছাত্র-ছাত্রী লেখাপড়া
করে। এই স্কুলটি ছিলো ২তালা ভবন, কিন্তু সেটা ভেঙ্গে এখন করা হয়েছে টিন সেট এর ঘর। এই স্কুলের সভাপতি মোঃ আবুল বাসার তার নিজের টিন এবং অন্যান্য পন্য সামগ্রী আছে তার তত্তাবধানে এখানে তার নিজের দোকান থেকে এগুলো ক্রয় করে দেওয়া হযেছে। আমি ২০০৯-২০১০ এর SSC পরীক্ষা দিয়েছে, এই তথ্য আপনাদের দেওয়ার একটাই কারন আর সেটা হচ্ছে আমি চাই আমাদের অঞ্চালের এই শিক্ষাপথিষ্টানটি আরো উন্নত হোক। আমি যখন এই স্কুলের ছাত্র ছিলাম তখন স্কুল ফাণ্ডে থাকতো যথেষ্টো টাকা। কিন্তু বর্তমানে স্কুলের বিল্ডিং এমন কি গাছ কেটে স্কুল উন্নয়ন করছে, শুধু তাই না স্কুলের প্রতিটি ছাত্র-ছাত্রী দের থেকে মাসিক বেতনের পাশাপাশি নেওয়া হচ্ছে বিদ্যুৎ বিল এবং মসজিদ উন্নয়নের চাঁদা। কিন্তু ক্লাস রুমের ভিতরে লাইট এবং বৈদ্যুতিক পাথার কোন ব্যাবস্থা নেই। আর থাকলো মসজিদ! গত ৫-৬ বছর যাবৎ ধরে একনো পর্যন্ত নেওয়া হচ্ছে উন্নয়নের টাকা। কিন্তু এখন পর্যন্ত নির্মিত হয়েছে মসজিদের ভিত টুকুু। আর একটি হাস্যকর বিষয় হচ্ছে শিক্ষক নিয়োগ! প্রতি বছর চলে এই শিক্ষক নিয়োগের কার্যক্রম। যদি এক জন শিক্ষক রিটার্ড করে তাহলে তার পরিবর্তে নেওয়া হচ্ছে ২-৩ জন করে শিক্ষক তাও আবার অক্ষম। অক্ষম বলার কারন তারা নিজেরাই জানেনা নামতা পড়তে কিভাবে তাহলে করবে শিক্ষকতা।
→বর্তামনে
বর্তমানে আপনারা সবাই জানেন সরকার থেকে মেধাবী ছাত্র-ছাত্রী দের জন্য একটি উপবৃত্তি প্রদান করা হয়। এই স্কুলেও দেওয়া হয়। কিন্তু চলতি বছরে তাদের কোন উপবৃত্তি প্রদান করা হয় নি, এই বিশয়ে আমি কিছুই জানতাম
না। হঠাৎ একদিন কিছু ছোট ভাই এবং স্কুলের কিছু ছাত্র- ছাত্রীদের কথোপকথন আমি শুনি এবং এই বিশয়ে তাদের
সাথে কথা বলি। পরবর্তীতে সকল তথ্য সত্য কিনা যাচাই করার জন্য আমি কাজ শুরু করি। আর আজ আমি সকল সত্য ঘঠনা বের করতে সফল হয়েছি। এই বিষয় নিয়ে আমি যা যা জেনেছি তার কিছু কথা এখানে গুলে ধরছি,,
→ প্রথমে স্কুলের শিক্ষক বৃণ্দের কথা এখনো পর্যন্ত টাকা আসেনি।
→ পরে কথা ডাস বাংলা ব্যাংকের মাদ্ধমে টাকা প্রদান করা হবে।
→ তার পর সকল ছাত্র-ছাত্রী দের পিতা অথবা মাতার ফোন নাম্বার সহ ফোন নিয়ে যাওয়ার জন্য বলে। সকল ছাত্র-ছাত্রী তাই করে।
→ এবং শিক্ষক বৃন্তের তত্যাবধানে সকল মোবাইলে ডাস বাংলা মোবাইল ব্যাংকের একাউন্ট খোলা হয়।
→ এর পর সকল শিক্ষাত্রী টাকা আসবে সেই আশাই বসে থাকে কিন্তু টাকা আর আসে না। এভাবে চলে গেল মাসের পর মাস, তার পর আমি যখন সকল তথ্য যাচাই বাচাই করার জন্য মাঠে নামলাম তখন দেখলামঃ-------
এখন পর্যন্ত সেই সব ডাস বাংলা মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট একটিভ হয়নি। তাহলে কিভাবে সেই সব একাউন্টে টাকা আসবে।
সর্বোপরি এখন সকল শিক্ষক বৃণ্দের কথা ডাস বাংলা ব্যাংক টাকা মেরে খেয়েছে। আমার কথা সরকারি টাকা একটি প্রাইভেট ব্যাংক কিভাবে মেরে খাই। আর যদিও খাই সেটা হজম করার ক্ষমতা তাদের আছে বলে আমি মানতে পারছি না।
সর্বোপরি যশোর জেলা মনিরামপুর থানার ভিতরে সব থেকে সরকারি খাস জমি এই রাজগঞ্জ অঞ্চলটিতে। এমন কি স্কুলের আছে কয়েক একর জমি।
যার অধিকাংশ স্থানেই নির্মিত মার্কেট প্লেস।
তালাস টিমের কাছে আমাদের একান্তই অনুরোধ আপনারা বিষয়টি নিয়ে একটু ভাবুন এবং যাচাই করুন। আমরা চাই স্কুল সহ আমাদের অঞ্চলের উন্নয়ন হোক কারন একটা শিক্ষিত ছাত্র-ছাত্রী ই তো একটি শিশিক্ষিত সমাজ উপহার দিবে। যেকোনো তথ্য এবং সাহায্য প্রোয়োজন হলে আমরা থাকবো আপনাদের পাশে।
এখানে ভবনের ফটো আপলোড দিলাম,সবাই দেখুন।
এলাকা বাসির পক্ষ থেকেঃ
আমি → মনির
মোবাইল নাম্বারঃ ০১৯১১৬০৫৫৮৬
ফেইসবুকে আমি
সোমবার, ২৬ অক্টোবর, ২০১৫
রাজগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে চলছে চাঁদাবাজি ও দূর্নিতী
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
আমরা আছি তোমার পাশে
উত্তরমুছুন