শনিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৫

রাজগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে চলছে দুর্নিতি

সকলের কাছে অনুরোধ কথা গুলো পড়বেন পারলে শেয়ার করবেন।

যশোর জেলার মনিরামপুর থানার ভিতরে জনবহুল এবং জনসমর্থন পূর্ণ একটি অঞ্চল "রাজগঞ্জ" এখানে স্কুল,কলেজ,মাদ্রাসা,বিশ্ববিদ্যালয় সহ সবই আছে। রাজগঞ্জ একটি স্থাবিত থানা, ভবিস্বতে থানা হওয়ার আসংখ্যাও আছে।
রাজগঞ্জ মাধ্যমিক স্কুল স্থাবিত ১৯৪৬ সালে। এখানে বর্তমানে প্রচুর পরামানিক রাজনৈতিক এবং দুর্নিতিতে ভরপুর। এই স্কুল থেকে প্রতি বছর ১০০ বেশি ছাত্র-ছাত্রী এসএসসি পাশ করে বিভিন্ন সরকারি কলেজে পড়াশুনার সুজোগ পাই। এখনে অনেক মেধাবী ছাত্র-ছাত্রী লেখাপড়া করে। বর্তমানে আপনারা সবাই জানেন সরকার থেকে মেধাবী ছাত্র-ছাত্রী দের জন্য একটি উপবৃত্তি প্রদান করা হয়। এই স্কুলেও দেওয়া হয়। কিন্তু চলতি বছরে তাদের কোন উপবৃত্তি প্রদান করা হয় নি, এই বিশয়ে আমি কিছুই জানতাম না। হঠাৎ একদিন কিছু ছোট ভাই এবং স্কুলের কিছু ছাত্র-ছাত্রীদের কথোপকথন আমি শুনি এবং এই বিশয়ে তাদের সাথে কথা বলি। পরবর্তীতে সকল তথ্য সত্য কিনা যাচাই করার জন্য আমি কাজ শুরু করি। আর আজ আমি সকল সত্য ঘঠনা বের করতে সফল হয়েছি। এই বিষয় নিয়ে আমি যা যা জেনেছি তার কিছু কথা এখানে গুলে ধরছি,,
→ প্রথমে স্কুলের শিক্ষক বৃণ্দের কথা এখনো পর্যন্ত টাকা আসেনি।
→ পরে কথা ডাস বাংলা ব্যাংকের মাদ্ধমে টাকা প্রদান করা হবে।
→ তার পর সকল ছাত্র-ছাত্রী দের পিতা অথবা মাতার ফোন নাম্বার সহ ফোন নিয়ে যাওয়ার জন্য বলে। সকল ছাত্র-ছাত্রী তাই করে।
→ এবং শিক্ষক বৃন্তের তত্যাবধানে সকল মোবাইলে ডাস বাংলা মোবাইল ব্যাংকের একাউন্ট খোলা হয়।
→ এর পর সকল শিক্ষাত্রী টাকা আসবে সেই আশাই বসে থাকে কিন্তু টাকা আর আসে না।
এভাবে চলে গেল মাসের পর মাস, তার পর আমি যখন সকল তথ্য যাচাই বাচাই করার জন্য মাঠে নামলাম তখন দেখলামঃ-------
এখন পর্যন্ত সেই সব ডাস বাংলা মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট একটিভ হয়নি। তাহলে কিভাবে সেই সব একাউন্টে টাকা আসবে।
সর্বোপরি এখন সকল শিক্ষক বৃণ্দের কথা ডাস বাংলা ব্যাংক টাকা মেরে খেয়েছে।
আমার কথা সরকারি টাকা একটি প্রাইভেট ব্যাংক কিভাবে মেরে খাই। আর যদিও খাই সেটা হজম করার ক্ষমতা তাদের আছে বলে আমি মানতে পারছি না।
সকলের কাছে আমার অনুরোধ আপনারা এই পোষ্টটি শেয়ার করুন এবং দূর্নিতী বাজদের সমাজের সামনে আনতে সাহায্য করুন। আমি এর আগেও অনেক বিষয়ে লিখেছি কিছু কিছু সমস্যার সমাধান হয়েছে। আশা করি এটাও হবে ইনশাআল্লাহ্।
#লাইক_কমেন্ট না করে শেয়ার করুন।

1 মন্তব্য(গুলি):