01716-537544
Please Contack Us 01716-537544 And Create A Magic Call/VOIP Calling Account Or Full Degeain Blog Site.....
09613-890045
Please Contack Us 01716-537544 And Create A Magic Call/VOIP Calling Account Or Full Degeain Blog Site.....
01716-537544
Please Contack Us 01716-537544 And Create A Magic Call/VOIP Calling Account Or Full Degeain Blog Site.....
09613-890045
Please Contack Us 01716-537544 And Create A Magic Call/VOIP Calling Account Or Full Degeain Blog Site.....
This Site Created By Friends Group Rajgonj
Please Contack Us 01716-537544 And Create A Magic Call/VOIP Calling Account Or Full Degeain Blog Site.....
মঙ্গলবার, ২৫ আগস্ট, ২০১৫
বুধবার, ১৯ আগস্ট, ২০১৫
Helio S1 Price And Photo Of Bd
সোমবার, ১৭ আগস্ট, ২০১৫
রবিবার, ১৬ আগস্ট, ২০১৫
Auto Flexilode
এই প্রথম বাংলাদেশে চালু হলো Auto Flexilode সিস্টেম আমাদের এই সিস্টেম ব্যাবহার করে আপনি বিশ্বের যেকোন প্রান্ত থেকে বাংলাদেশের যেকোন নাম্বার যেকোন সময় রিচার্জ করতে পারবেন খুব অল্প সময়ে । আপনি চাইলে আমাদের সিস্টেম ব্যাবহার করে ব্যাবসা করতে পারেন আমরা আপনাকে প্রতি ১০০০ টাকাই দিবো ৪০ টাকা কমিশন আর এই টাকা আপনার ১০০০ টাকার সাথে যোগ করা হবে। অর্থাৎ আপনি ১০০০ টাকা নিলে ব্যালেন্স পাবেন ১০৪০ টাকা। বিস্তারিত জানতে সরাসরি যোগাযোগ করুন ০১৯১১৬০৫৫৮৬
শুক্রবার, ১৪ আগস্ট, ২০১৫
৪৫ কিলোমিটার দৌড়ে অফিস করেন ৪০ বছর বয়সি বৃদ্ধ
রেলগাড়ি আর বৃদ্ধাকে নিয়ে
রাজশাহী অঞ্চলে একটি প্রচলিত
কৌতুক আছে। কৌতুকটি হচ্ছে বৃদ্ধা
মহিলা বলছেন, ‘আমার তাড়া
আছে। আমি হাঁটলাম। তোমরা
ট্রেনে এসো।’ তবে আবদুর
রাজ্জাকের জন্য বিষয়টি মোটেই
কৌতুক নয়। বাস্তব। বাসে গেলে
সময় লাগে প্রায় দুই ঘণ্টা। আবদুর
রাজ্জাক হেঁটে গেলে সময় নেন
প্রায় আড়াই ঘণ্টা। আবদুর রাজ্জাক
হাঁটেন ‘জোর কদমে’। অর্থাৎ তাঁর
হাঁটাকে হাঁটা না বলে ‘দৌড়-ই’
বলতে হয়। তাই বলে একটানা ৪৫
কিলোমিটার! হ্যাঁ, টানা ৪৫
কিলোমিটার পথ দৌড়ে
অফিসে যান তিনি। আবার
দৌড়েই বাড়ি ফেরেন। অবশ্য
ফেরার সময় আরও আধা ঘণ্টা সময়
বেশি নেন।
এই দৌড়বিদের বাড়ি নওগাঁ সদর
উপজেলার বখতিয়ারপুর গ্রামে।
তিনি এখন কীর্তিপুর তহশিল
অফিসের অফিস সহকারী পদে
কর্মরত আছেন। তাঁর বয়স ৪০।
বখতিয়ারপুর গ্রামের জহির উদ্দিন
সরদারের ছয় ছেলেমেয়ের মধ্যে
আবদুর রাজ্জাক সবার ছোট।
পড়াশোনা করেছেন অষ্টম শ্রেণি
পর্যন্ত। গত ২১ জুলাই সকালে
রাজ্জাকের বাড়িতে কথা হয়
তাঁর সঙ্গে। কীভাবে এই কঠিন
কাজ সম্ভব করছেন, জানতে চাইলে
রাজ্জাক বলেন, ‘নাটোরে বড়
ভাইয়ের বাসায় থাকতাম। টুকটাক
টিউশনি করি।
১৯৯৩ সালের কথা।
নাটোরের সিংড়া ব্রিজ থেকে
রেলস্টেশন পর্যন্ত ম্যারাথন দৌড়
প্রতিযোগিতা হবে শুনেই অংশ
নিলাম। প্রথম হলাম। একইভাবে
পরপর ছয়বার প্রথম হলাম।’
আবদুর রাজ্জাক জানান, প্রথমবার
তাঁর প্রতিভা দেখেই আনসার
বাহিনীর পক্ষে ঢাকায় আনসার
একাডেমিতে ৪২ কিলোমিটার
ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতায়
তাঁর ডাক পড়ে। সেখানে তৃতীয় হন
তিনি। এ ছাড়া রাজশাহীতে
‘অলিম্পিক ডে রান’
প্রতিযোগিতায় পাঁচবার
চ্যাম্পিয়ন হন। একই সময়ে ঢাকায়
জাতীয় অ্যাথলেটিকস
প্রতিযোগিতায় ৪২
কিলোমিটার দৌড়ে চতুর্থ, পঞ্চম,
ষষ্ঠ ও সপ্তম স্থান অধিকার করেন।
সর্বশেষ ২০০৭ সালে কক্সবাজারে
‘বাংলা ম্যারাথন’ দৌড়ে অংশ
নেন তিনি।
আবদুর রাজ্জাকের ভাষায়, ‘এই
দৌড়ের সূত্র ধরেই আমার
চাকরিতে যোগদান। ২০০৮ সালের
কথা। নওগাঁয় বাড়িতেই থাকি আর
নিয়মিত প্র্যাকটিস করি।
প্র্যাকটিস দেখে
সেনাবাহিনীর দুই কর্মকর্তা
ডেকে আমার সম্পর্কে জানতে
চান। তাঁরা আমার সনদগুলো দেখে
ভীষণ খুশি হন। তখন নওগাঁয় জেলা
প্রশাসক ছিলেন শেফাউল করিম।
তাঁরা আমাকে বলেন, “আবদুর
রাজ্জাক আমাদের সম্পদ। তাঁকে
কাজে লাগাতে হবে।” তাঁরা
আমার জন্য একটা চাকরির সুপারিশ
করেন। এরপর চাকরির সার্কুলার
হলে তহসিল অফিসে অফিস
সহকারী পদে আবেদন করি। চাকরি
হয়ে যায়। নওগাঁর ধামুইরহাট
উপজেলার আড়ানগর ইসবপুর তহসিল
অফিসে যোগদান করি।’
আবদুর রাজ্জাক জানান,
চাকরিতে ঢোকার পরে তাঁর
প্র্যাকটিসের আর সময় হাতে
থাকে না। বাড়ি থেকে
অফিসের দূরত্ব ৪৫ কিলোমিটার।
বাস বিভিন্ন স্টপেজে থামতে
থামতে যায়। সময় লাগে প্রায় দুই
ঘণ্টা। তিনি সিদ্ধান্ত নেন—
দৌড়েই অফিসে যাবেন। এতে
একই সঙ্গে তাঁর অনুশীলন হয়ে
যাবে। যা বলা, তাই কাজ। তিনি
আড়াই ঘণ্টায় অফিসে যান। তিন
ঘণ্টায় ফিরে আসেন। দুই বছর পরে
তাঁকে একই উপজেলার
ভরতিডাঙ্গা তহসিল অফিসে
বদলি করা হয়। বাড়ি থেকে দূরত্ব
ছিল ৪৭ কিলোমিটার। সেখানে
তিন মাস একইভাবে দৌড়ে গিয়ে
চাকরি করেছেন। এরপর তাঁকে
নওগাঁর সদর উপজেলার কীর্তিপুর
অফিসে বদলি করা হয়। বাড়ি
থেকে দূরত্ব মাত্র পাঁচ
কিলোমিটার। দূরত্ব কমলেও আবদুর
রাজ্জাকের দৌড় থামেনি।
তিনি উল্টো পথে ৪০
কিলোমিটার ঘুরে একইভাবে
অফিস করেন।
গত বছর
তিনি একটি দুর্ঘটনার শিকার হন।
একটি ট্রাকের পাশ দিয়ে দৌড়ে
যাওয়ার সময় পাথরকুচি এসে পড়ে
তাঁর চোখে। চিকিৎসা করছেন।
কিন্তু তেমন উন্নতি হয়নি। এখনো
চোখে ঝাপসা দেখেন। এ জন্য
অনুশীলন করতে পারছেন না। আবদুর
রাজ্জাক বলেন, ‘চোখ ঠিক হলেই
আমি আবার ৪০ কিলোমিটার
দৌড়েই অফিস যাওয়া-আসা শুরু
করব।’
শুনে অবাক হতে হলো, এ রকম
দৌড়বিদের খাদ্যতালিকায় খুব
একটা বিশেষ কিছু নেই। সকালে
৫০ গ্রাম কাঁচা ছোলা খেয়ে বের
হন। অফিসে পৌঁছানোর পর ১০০
গ্রাম কাঁচা বাদাম খান। এ ছাড়া
দৈনিক দুটি ডিম আর কলা। আর
বাকি সবই দৈনন্দিন স্বাভাবিক
খাবার।
আবদুর রাজ্জাকের দুই মেয়ে ও এক
ছেলে। বড় মেয়ের বয়স ১০ বছর।
ছেলেটা ছোট, বয়স দেড় বছর।
আবদুর রাজ্জাকের দৌড় সম্পর্কে
বলতে গিয়ে রাজশাহী
বিভাগীয় তহসিলদার সমিতির
মহাসচিব মোদুদুর রহমান বলেন,
‘এলাকায় আবদুর রাজ্জাক
“ম্যারাথন রাজ্জাক” হিসেবেই
পরিচিত। তিনি ভীষণ
পরোপকারী ও ভালো মনের মানুষ।
কেউ কোনো জিনিস আনতে
বললে রাত-দিন দেখা নেই তিনি
দৌড়ে গিয়ে তা এনে দেন।’
খুব দ্রুত কোথাও যেতে না হলে
আবদুর রাজ্জাক অবশ্য
স্বাভাবিকভাবেই হেঁটে যান।
মঙ্গলবার, ১১ আগস্ট, ২০১৫
রাজগঞ্জ টু যশোর এর মেইন রোডে এখন ধানের চারা রোপন করছে এলাকাবাসি
রাজগঞ্জ টু যশোর সড়কের মেইন রোড । বাস স্টান্ডে মানুষ ও যানবাহন চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ায় প্রতিবাদ স্বরুপ সাধারন জনগন পাঁকা রাস্তার উপর ধানের চারা রোপন করেছে । এ বিষয়টি এলাকার জনপ্রতিনিধিদের নজরে পড়ছে না । এমনকি বিষয়টি এলাকার সাংবাদিকদের ও নজরে পড়ছে না । আমরা বিষয়টি প্রতিকার চাই ।
এমন ভাবে চলতে থাকলে কিছু দিনের মদ্ধে বিলুপ্ত হয়ে যাবে আমাদের রাজগঞ্জ এলাকার সেই চাঞ্চল্যতা । তাই উপর মহলের দৃষ্টি দেওয়ার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ করছি। আমাদের রাজগঞ্জ টু যশোর রোপেন কাজ চলছে গত ৩ মাস ধরে কিন্তু কোন প্রকার উন্নতি দেখছি না। এমন কি রাস্তাই পাথর দেওয়ার পর দেওয়ার কথা ছিলো বালু, কিন্তু সেটি না করে দিয়েছি কাঁদা মাটি। যার ফলে প্রতি নিয়ত ঘটছে দুর্ঘটা । এই কি আমাদের স্বাধীন বাংলা ।।।
০১৭১৬৫৩৭৫৪৪
০১৯১১৬০৫৫৮৬
জনস্বার্থে রাজগঞ্জ বাসি
শনিবার, ৮ আগস্ট, ২০১৫
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)